কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দৌড়
সঞ্জয় মজুমদার
ভর দুপুরে কাজ নেই কম্ম নেই হাবিজাবি চিন্তার আঁকিবুঁকি কাটছিলাম। ভাবছিলাম, প্রাকৃতিক আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মধ্যে কি মারপিট লেগে গেছে? সেটা তো হওয়ার কথা নয়। ওয়াকিবহাল মহল ভালই জানে, সরলরৈখিক কোনও সম্পর্ক টানা না গেলেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অবধি পৌঁছতে গেলে ডেটাবেস, নলেজবেস হয়ে আসাটাই স্বাভাবিক। এখানে মানুষের ঘিলু ছাড়া কোনও '..বেস' খাড়া করা আর বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খাওয়া একই ঘটনা। তাহলে মানুষ কি নিজের ক্ষমতাকেই হিংসে করতে শুরু করেছে? হতেও পারে। বিচিত্র কিছু নয়। অথচ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ঘিরে আমাদের এই দ্বন্দ্ব, হিংসা, ভয়, প্রশ্ন, অনিশ্চয়তার সবটাই অমূলক- এটাও তো জোর দিয়ে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় মেরেকেটে যেটুকু ভাবা যায়, বুদ্ধিমত্তা যেখানে 'কৃত্রিম', সেখানে প্রাকৃতিক বুদ্ধিমত্তাই তার মূল চালিকাশক্তি হবে।
এ বছরের এপ্রিলের ১৮ ঝাড়গ্রাম থেকে ফিরলাম। হাওড়ায় নেমে ইদানীং খুব পরিচিত একটা দৃশ্য দেখে, বলতে নেই, কষ্টই হল। ডাউন স্টিল এক্সপ্রেস বেশ লম্বা ট্রেন। খড়গপুর ঝাড়গ্রাম জামশেদপুর থেকে অফিস যাত্রী, ব্যবসায়ী এবং পর্যটকদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। প্রায় সবাই প্লাটফর্মে নেমে, গুটিয়ে রাখা হ্যান্ডেল উপরে টেনে, একটু কাত করে বা সোজা রেখে, যত বড় সুটকেসই হোক না কেন দিব্যি গড়িয়ে নিয়ে যেতে শুরু করলেন। চাকা লাগানো সুটকেস, ব্যাগ (যার পোশাকি নাম 'ট্রলি..') ইত্যাদি কচিকাঁচারাও দিব্যি টানতে টানতে নিয়ে গেল। লাল পোশাকের কুলির দল নীরব দর্শক। প্যাসেঞ্জারের মালপত্র আর মাথায় ওঠে না। বাবু আর দিদিরা 'কোনও ব্যাপার নয়' ভাব নিয়ে ইয়া বড় বড় ব্যাগ সুটকেস গড়িয়ে নিয়ে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে চলে গেল। দু'এক জনের মাথায় মালপত্র চাপানো হল না যে তা নয়, তবে তা একেবারেই যৎকিঞ্চিৎ।
আমার আবার ব্যাকপ্যাক। তাই নিয়েই গদাই লস্করি চালে হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিলাম ১৯৭৪-এ সত্যজিৎ রায়ের 'সোনার কেল্লা' য় কানপুর স্টেশনে রেলের ফার্স্ট ক্লাস ক্যুপে কুলির মাথা থেকে মালপত্তর নামানোর দৃশ্য আর ভরা শীতে গলা কান টাক বেড় দেওয়া মাফলার আর ঝুপো গোঁফওয়ালা জটায়ুর সংলাপ, 'এই আও আও, সামহালকে সামহালকে... উঁহু জাপানি সুটকেস হ্যায়, ইমপোর্টেড... হা ঠিক হ্যায়, উতারো... লো... তাঙ মাত ক্যারো, কাফি হো গিয়া... জাদা হো গিয়া... যাও... যাআও...'। যাই হোক, পরক্ষণেই মনে হল, ভারী ভারী ব্যাগ সুটকেসের তলায় চাকা লাগানোর বুদ্ধিটা কুলিদের চোখে অবশ্যই 'বদ' গোত্রের, কিন্তু আজকের জটায়ু এবং তাঁর সঙ্গীসাথীদের কাছে বেশ কাজের। সময় এবং টাকা দুটোই বাঁচে। এখানে বুদ্ধির উৎস অবশ্যই প্রাকৃতিক। মানুষকেই মাথা গলাতে হত এখানে। হয়েওছে। হবেও।
ধরা যাক চাকা লাগানো স্যুটকেসটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন একটি পরিগণক যন্ত্র বা a computing machine with self learning capacity and artificial intelligence। তাহলে অবশ্যই তার মধ্যে পারিপার্শ্বিক ঘটনাপ্রবাহ থেকে নিজেই তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা এবং সেইসব তথ্যের ভিত্তিতে নিজের চলার ধরনের উন্নতি নিজেরই করার ক্ষমতা থাকবে। কীরকম? মানে পরবর্তী পর্যায়ে সুটকেসটাকে আর ঠেলে বা টেনে নিয়ে যাওয়ার দরকার পড়বে না। সেন্সরের সাহায্যে যাত্রী-সন্নিহিত হয়ে নিজেই গড়াতে গড়াতে যাবে। বিপদ একটা অবশ্যই ঘটবে। স্টেশন থেকে ট্যাক্সি স্ট্যান্ড পর্যন্ত সম্পূর্ণ মসৃণ রাস্তা কখনই হবে না এবং বিপুল জনঘনত্বের হাওড়া স্টেশনে কোনও কিছুর সাথে ধাক্কা লাগবেই। নিশ্চিত। অতএব, পপাত ধরণীতল। বুদ্ধিমত্তার কৃত্রিমতা আপাতত সেখানেই মালিকের প্রাকৃতিক বুদ্ধির কাছে আত্মসমর্পণ করে 'কমা' যতিচিহ্ন দেবে। ',' ব্যবহার করলাম কারণ, প্রাকৃতিক বুদ্ধির তেজ মাসখানেক পরে হাওড়া স্টেশনে পড়ে গিয়ে নিজে থেকে উঠে দাঁড়ানোর প্রযুক্তি ব্যবহার করবে না, এমন কথাও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ফলে, ফেলুদার ভাষায়, 'গণ্ডগোল... বিস্তর গণ্ডগোল'।
১৯৯০'এ গ্র্যাজুয়েশনের মায়াজাল কাটিয়ে এটা-ওটা-সেটার ধান্দায় মাঝেমধ্যে চেষ্টা করছি আর বাপের পয়সা ধ্বংস করে নিউ এম্পায়ার, লাইটহাউস, গ্লোব আর যমুনাতে নিয়মিত হলিউড ফিল্মে সাঁতার কাটছি। আমার অজস্র আকামের মধ্যে এই উৎপটাঙ ইতিবৃত্তটি উল্লেখ করার একটা নির্দিষ্ট কারণ আছে। হলিউড সিনেমায় SFX (Special Effects) আর VFX (Visual Effects)'এর চোখ ধাঁধানো অথচ নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার। বিশেষত স্টিভেন স্পিলবার্গের কোনও সিনেমাই ছাড়তাম না। ফিল্ম নিয়ে উৎসাহ ছিল কিন্তু পড়াশোনা করা হয়ে ওঠেনি। প্রায় কিছুই জানি না। কিন্তু এইসব মুভিতে কম্পিউটার প্রযুক্তির ব্যবহার আমাকে হলমুখি করত। বিশেষ করে গ্রাফিক্স আর অ্যানিমেশনের অমোঘ আকর্ষণ কিছুতেই এড়াতে পারতাম না। সেই প্রথম কম্পিউটার বস্তুটির সাথে প্রেমের শুরু, যার সাথে সংসার আজও চলছে।
১৯৯৩'এ কমলদার কাছে dBase'এ প্রোগ্রামিং বা আজকের ভাষায় কোডিং-এর হাতেখড়ি আমার। হাতেগোনা কয়েকটি সৌভাগ্যের মধ্যে এটি অবশ্যই আমার কাছে স্মরণীয়। dBase ছিল ডেটাবেসের সামান্য কিছু বৈশিষ্ট্যযুক্ত সফটওয়্যার। তাত্ত্বিকভাবে যথার্থ ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (DBMS) স্বাদ পেলাম ORACLE'এ। হয়তো অনেকেই জানেন, তবু একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা এখানে বলে রাখি। আমি যে বছরগুলোর কথা বলছি, সেই সময়ে বাজারে Intel 80x86 series microprocessor (AMD processor ঠেলেঠুলে ভারতের বাজারে ঢোকার চেষ্টা করছে), IBM compatible Personal Computer, Microsoft'এর Single User Disk Operating System (MS-DOS - বেঢপ CRT monitorএর আবলুশ কালো স্ক্রিনে পিটপিট করতে থাকা Cursor), UNIX এর Multiuser Disk Operating System। Memory capacity তখন Giga Byte (GB)'র ধারে কাছেও আসতে পারেনি। কম্পিউটারে সিনেমা দেখা? ইন্টারনেট? সে সব তো অট্টহাসি ছিল।
এরপর ১৯৯৫'এ ভারতে ইন্টারনেট পরিষেবার শুরু এবং সঙ্গে Microsoft'এর Windows'95 Graphic User Interface'এ আমাদের অভিষেক। অবশ্যই হার্ডওয়ার কোম্পানিগুলো, মানে Processor, Memory ইত্যাদি বসে ছিল না। তারাও সফটওয়্যারের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদের উন্নত সংস্করণ বাজারে আনতে বিন্দুমাত্র দেরি করেনি, করেও না। প্রমাণ? ১৯৯০ থেকে ২০২১- একত্রিশ বছরের ব্যাবধানে আমরা MS-WINDOWS 10, Linux, Ubuntu'র মতো অপারেটিং সিস্টেম পেয়েছি, memory capacity গিগাবাইট টেরাবাইট ছুঁয়েছে, মাইক্রোপ্রসেসর হয়েছে GHz গতি সম্পন্ন multi-core প্রযুক্তি, Cloud computing ছাড়িয়ে Platform-as-a service (PaaS) হতে চলেছে ভবিষ্যতের ওয়েব প্রযুক্তি। বলার কথা এটাই যে, কম্পিউটারের যে তিনটি স্তম্ভ, তার দুটি অর্থাৎ হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার একা বেড়ে উঠতে পারে না। একে অন্যের সাথে তাল মিলিয়ে বাজারে নিজেদের উন্নত সংস্করণের আত্মপ্রকাশ ঘটায়। এ এক নিরন্তর নিরলস প্রচেষ্টা। এত অল্প সময়ে এই অভাবনীয় উন্নতির মূল ভিত্তি মানুষের জন্মগত প্রাকৃতিক বুদ্ধিমত্তা, যা আসলে কম্পিউটার প্রযুক্তির তৃতীয় স্তম্ভ।
এবার একটা উদ্ভট প্রশ্ন করি। আপনি কি কখনও কোনও মানুষ দেখেছেন? বেড়াল দেখেছেন? গাছ দেখেছেন? কম্পিউটার দেখেছেন? চারটি উত্তরই 'না'। দেখেননি। তাহলে কি দেখেছেন বা দেখেন? উত্তর: চারটিরই object দেখেন। ধরা যাক 'বেড়াল'। তার শারীরিক গঠন কেমন হবে, গোঁফ থাকবে কিনা, গায়ের রং কীরকম হতে পারে, ম্যাও করবে না ঘেউ করবে নাকি হালুম ডাকবে, শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলি কেমন ভাবে চলতে থাকবে, অর্থাৎ এই চারপেয়েটির কার্যকলাপ এবং সেই সম্পর্কিত সংগৃহীত তথ্য বেড়াল প্রজাতির সংজ্ঞায় নির্দিষ্ট করা আছে। একটা শব্দে যাকে 'class' বলে বোঝানো যেতে পারে। আমার বাড়ির পোষা মেনি-টি আদপে স্তন্যপায়ী বেড়াল প্রজাতির একটি উদাহরণ (object) ছাড়া আর কিছুই নয়। মানুষ, গাছ আর কম্পিউটার সম্পর্কেও একই কথা প্রযোজ্য। আমরা সব সময় কোনও না কোনও class'এর object দেখি। Class'এর কোনও বিনাশ হয় না। সৃষ্টিতে সে থেকেই যায়। ডাইনোসর class'এর সব object ধ্বংস হয়ে গেছে বলেই আমরা বলতে পারি পৃথিবীতে আর কোনও ডাইনোসর নেই। ঠিক তেমনি পৃথিবীর সব বেড়াল হঠাৎ একদিন বিলুপ্ত হয়ে গেলেও আমরা বলতে পারি 'বেড়াল' class'এর আর কোনও object'কে আমরা দেখতে পাচ্ছি না, যদিও 'বেড়াল' classটি কিন্তু রয়েই গেল। উপযুক্ত পরিবেশ এবং প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে পারলেই বেড়ালের object আবার তৈরি করা সম্ভব। ঠিক এই প্রাকৃতিক ভাবনার ভিত্তিতেই স্পিলবার্গ সাহেব 'জুরাসিক পার্ক' চলচ্চিত্রের সৃষ্টি।
১৯৯৩'এ কমলদার হাত ধরে অত্যন্ত সাধারণ ডেটাবেস কেন্দ্রিক যে dBase coding দিয়ে শুরু করেছিলাম, তা ২০২১'এ NoSQL, NewSQL আর Big Data'র কড়া নাড়ছে। মাত্র বছর তিরিশের ব্যবধানে সাধারণ ডেটাবেসের তত্ত্ব, তথ্যের কেন্দ্রীভূত শৃঙ্খলাপরায়ণ সংগ্রহের গণ্ডি ছাড়িয়ে আজকের Object Oriented Relational Database Management System'এ পরিণত হয়েছে। শুধু তাই নয়, তথ্যের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ অবিশ্বাস্য গতিতে সঠিকভাবে করতে পারছে এবং বিশ্লেষণের উত্তরও স্মরণে রাখতে পারছে। এমনকি পরবর্তী সময়ে সংগৃহীত নতুন তথ্য এবং স্মরণে রাখা (inference engine) অতীতের বিশ্লেষণের ভিত্তিতে অভিনব উত্তর খুঁজেও এনে দিচ্ছে। সাধারণ ডেটাবেস ভিত্তিক কম্পিউটার সিস্টেম এখন মানুষের চিন্তাভাবনা এবং প্রাকৃতিক বুদ্ধিমত্তা কেন্দ্রিক আচরণের অনুসরণকারী 'কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা'য় রূপান্তরিত।
একটু অপ্রাসঙ্গিক হলেও একটা কথা এখানে বলি। প্রযুক্তির উদ্ভাবন মানব সভ্যতার অগ্রগতিতে অত্যাবশ্যকীয় শর্ত। একই সাথে কর্মসংস্থানের প্রশ্নে তা তুলকালাম কাণ্ড ঘটায়। কাজের সুযোগ সংকুচিত হয়, বেকারত্ব বাড়ে সেটা অতীতে বারবার দেখা গেছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এই সমস্যায় নবতম সংযোজন। যেমন ২০০১'এর কোনও এক শীতের সন্ধ্যায় পরিতোষদা'র সাথে আমার দেখা নিউ মার্কেট চত্বরে। ১৯৮১'তে যাদবপুরের ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার। এ কথা সে কথার পর নিজেই বললেন কাজকর্ম ছেড়ে দেবেন। কেন? Digital Electronic Design পরিতোষদার অফিসে থাবা বসিয়েছে। Computer Aided Design (CAD)'এ একটা গোটা প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড তৈরি করে ফেলা যাচ্ছে, একদম সঠিক ভাবে এবং ভীষণ তাড়াতাড়ি, যেটার অভ্যাস পরিতোষদার একেবারেই ছিল না। কাজেই সুটকেস এর নীচে চাকা লাগানোর ফলে হাওড়া স্টেশনের কুলি আর CAD'এর চোখ রাঙানিতে পরিতোষদা'র মুখ কোথায় যেন এক হয়ে যায়। তাই বলে প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটবে না, সেটাও তো কাম্য নয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পক্ষে স্রষ্টাকে অতিক্রম করতে হলে মানুষের সহজাত আবেগ inference engine'এ প্রতিস্থাপন করতে হবে। চিকিৎসাশাস্ত্রে আজকের দিনে অঙ্গ প্রতিস্থাপন সাধারণ ঘটনা এবং সফলভাবে তা ঘটছে। কিন্তু যন্ত্রের মস্তিষ্কে মানুষের সহজাত আবেগ, যার উৎস আজও সম্পূর্ণ অন্ধকারে, তার প্রতিস্থাপন সম্ভব? যদি হয় তাহলে কোনওদিন সাদা দাড়িওয়ালা, লম্বা আলখাল্লা পড়া রোবট আবেগের ঠেলায় আবৃত্তি করে উঠবে:
'আজি এ প্রভাতে রবির কর কেমনে পশিল প্রাণের পর...'
যদিও এই নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ প্রত্যক্ষ করার সৌভাগ্য অথবা দুর্ভাগ্য আমার কপালে কি জুটবে?
📱📲💻🖥️ 😇🤔
ReplyDeleteএটা শুধু একটা ভালো লেখা নয়, এটা অন্য লেভেলের লেখা । 👌🏼👌🏼👌🏼👌🏼👌🏼 তবে সকলের সহজে হজম হবে না । 🙄 কিন্তু যথেষ্ট সহজ করে সঞ্জয়দা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যাপারটাকে আমাদের মধ্যে তুলে ধরার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন । কুর্নিশ । 👏🏼🌹
Excellent writing. Very informative.
ReplyDeleteবেশ ভালো লেখা
ReplyDeleteআমার মতো সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক মানুষকে ও কতো সহজ উদাহরণের দ্বারা বুঝিয়ে ছাড়লি ..... আরও অনেক এরকম সুন্দর লেখা পড়ার আশায় থাকলাম
ReplyDeleteএক কথায় অসাধারন। স্যার আমি (দিব্যেন্দু) এই রকম সুন্দর লেখা আর ও চাই।
ReplyDeleteসুন্দর লেখা।
ReplyDeleteবিষয় টা অন্যরকম....
ReplyDeleteVery informative.. difficult concepts are explained in a very lucid language. Thank you Sanjoyda. Waiting for many more writings.
ReplyDeleteHighly relevant impeccable.
ReplyDeleteবেশ অন্য রকমের লেখা।
ReplyDeleteঅন্য রকম উপস্থাপনা ভালো লাগল
ReplyDeleteশুরুতে সময় কাটানোর জন্য খুব সহজ একটি গল্প পড়তে চলেছি বলে যারা মনে করবেন শেষে এসে তারা বুঝবেন লেখক গল্পচ্ছলে তার মধ্যে কত গভীর ভাবনার বীজ বপন করেছেন।
ReplyDeleteটেকনিক্যাল টার্মগুলো মস্তিষ্কে ব্রমহাস্ত্র প্রয়োগের মতো মনে হলেও লেখাটি তার সহজাত গুনে আমার মতো উজবুকের বুকে ভারী তৃপ্তি প্রদান করেছে... আরো এমন সৃষ্টির অপেক্ষায় রইলাম!!
ReplyDelete