Monday, 25 April 2022

মৌলবাদের রকমফের

প্রশ্ন হল মোকাবিলার

মালবিকা মিত্র

 

তিনি ছিলেন একজন জোনাল কমিটি সম্পাদক ও পার্টির জেলা কমিটির সদস্য। দুর্গাপুজোয় পার্টির বুক স্টলে ক্যাসেটে বাজছিল কাজী সব্যসাচীর কন্ঠে আবৃত্তি 'ওই কালো রঙের মানুষ'। কালো মানুষের শ্রমে গড়ে ওঠা মার্কিনী বৈভব। বিনিময়ে সে পায় বঞ্চনা ও পীড়ন। তারপরেই সেই করুণ আর্তি - 

'আহা, আমাকে একবার অন্তত ওই তালগাছটায় উঠতে দাও, 

যে তালগাছ থেকে সুমিষ্ট রস চুঁইয়ে পড়ে। 

তালগাছে বসে আমি মদ খাবো মদ খাবো মদ খাবো 

আর মাতলামির মধ্যে ভুলে যাবো ভুলে যাবো ভুলে যাবো, 

আমি একজন কালো রঙের মানুষ।'

কালো মানুষ তার যন্ত্রণার উপশম খুঁজছে আকন্ঠ নেশা ও ভুলে যাবার মধ্যে। এছাড়া সে আর কীই বা করতে পারে! কিন্তু ওই নেতাটি এইখানে এসে মুখ খুললেন, 'এহ্ হে। দিসে কবিতাটার... মাইরা, শেষটায় আইয়া মাইরা দিসে।'

আগেই বলেছি, বক্তা এলিতেলি কেউ নয়। পার্টি নেতা ছাড়াও তার অন্য পরিচয়- একটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের রসায়ন শিক্ষক। কবিতার ছন্দ, বিষয়বস্তু আমার পছন্দ না হতেই পারে। আমার বোধগম্য নয়, এমনও হতে পারে। কিন্তু নাকচ করার কায়দা-ধরনটা দেখুন কত উদ্ধত: 'মাইরা দিসে'। এই ঔদ্ধত্য থেকেই এরা সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের 'ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত' কবিতাকে সংশোধনবাদ তকমা লাগিয়ে দেয়। কবিতার মেজাজটা না বুঝেই জবাবী কবিতা লেখেন বিখ্যাত বামপন্থী কবি 'ফুল ফুটুক তবেই বসন্ত'। কবি হিসেবে তিনি যত বড়ই হোন না কেন, রাজনৈতিক চেতনায় তিনি ওই পার্টি সম্পাদকের সমকক্ষ। 'ও আলোর পথযাত্রী' সলিল চৌধুরীর সাড়া জাগানো গানকে কাঠগড়ায় তোলে এই চেতনা।

অথচ মার্কস নিজেই যোশেফ ওয়াইড মেয়ার'কে লেখা চিঠিতে বলেছিলেন, একজন মানুষের অসংখ্য আত্মপরিচয় থাকতে পারে। শ্রেণি সংগ্রাম সুতীব্র পর্যায়ে অবস্থান করলে তখন শ্রেণি পরিচয় প্রাধান্য পায়। হিন্দু-মুসলমান, বাঙালি-বিহারী, বাঙাল-ঘটি, ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান, ভারত-পাকিস্তান এসব পরিচয় অনস্বীকার্য। ইস্টবেঙ্গলের খেলা দেখতে বসে আমার শ্রেণি পরিচয় বা জাতীয় পরিচয় ভুলে যাই। আবার ইন্টার-ক্লাশ ফুটবল খেলার সময়ে আমার পরিচয় আমি নাইন (বি) অথবা এইট (এ), তখন আমি শ্রমিক শ্রেণির না, ইস্টবেঙ্গল না, হিন্দু না, ভারতীয় না। এটা মার্কস আগেই বলেছেন, কিন্তু আমরা রাজার চেয়েও রাজকীয়, মার্কসের চেয়েও মার্কসবাদী। 

মার্কসবাদকে ডগমা করে বাকি সব কিছু তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছি। মনে আছে, রাজীব গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হলেন এক বিশেষ পরিস্থিতিতে, ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর। সংবাদ মাধ্যমে জ্যোতি বসুর প্রতিক্রিয়া, 'ও তো পাইলট, প্লেন চালায় শুনেছি, দেশ চালাতে পারবে?' আমার মনে হয় এও এক প্রকার মৌলবাদ, গোঁড়ামি মতান্ধতা। অন্য সকল মত পথ ও ব্যক্তিকে তুচ্ছ জ্ঞান করা। কোনও মতের প্রতি অন্ধ আসক্তি থেকে এই মনোভাবের জন্ম। 

কথার পৃষ্ঠে কথা এসে যায় আমার ইচ্ছা অনিচ্ছার পরোয়া না করেই। এই রকম তাচ্ছিল্যের ভাব দেখেছি আমাদের 'এক্সট্রা 2ab' তত্ত্বের স্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদির কথাবার্তায়। 'আমি হার্ভার্ডে বিশ্বাসী নই, হার্ড ওয়ার্কে বিশ্বাসী'- স্পষ্ট বোঝা যায় মন্তব্যের লক্ষ্য সমালোচক অমর্ত্য সেন, অভিজিৎ বিনায়ক প্রমুখেরা। যে ভাবে, যে ভাষায় তাচ্ছিল্যের সাথে 'রাহুল বাবা' বলেন, 'দিদি ও দিদি' সম্বোধন করেন, তাতে স্পষ্ট বোঝা যায় তার জ্ঞানবুদ্ধির দৌড়। বৌদ্ধিক ক্ষমতা বলতে আছে ধূর্ততা। সেই ধূর্ত পণ্ডিতকে মনে আছে তো? জনসমক্ষে মহাপণ্ডিতকে হেয় করার জন্য প্রশ্ন করেছিল, 'বলুন তো 'আই ডোন্ট নো' কথার মানে কী?' নির্বোধ ভেড়ার পাল স্পষ্ট উত্তর শুনেছিল, 'আমি জানি না'। নিজের কানে শোনা। মহাপণ্ডিতকে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে গ্রামবাসী গ্রাম ছাড়া করে। ধূর্ত পণ্ডিত সংসদে একাই তিনশো তিন (৩০৩)। 

রাজনীতির ভাষায় এটাকে বলা হয় ডিমাগগিক লাইইং। বাকচাতুর্যের সাহায্যে তিল মাত্র সত্যকে ভুরিভুরি মিথ্যার সাথে পরিবেশন করা। গোবর গ্যাস একটি সত্য। এই সত্য ধারণাকে ব্যবহার করে নর্দমার পচা দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাস থেকে জ্বালানি গ্যাসের কাহিনীর অবতারণা। সেটাও আবার এতই মামুলি পদ্ধতিতে, ভাবা যায় না। একটা বড় ডাব্বা ফুটো করে নর্দমার মধ্যে উপুড় করে দেওয়া হল। ফুটো থেকে পাইপ লাগিয়ে বার্নারে জুড়ে দেওয়া হল। বিনা খরচে জ্বালানি। ইন্টারনেট যুগের আগেই তিনি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারতেন। প্লাস্টিক সার্জারি বৈদিক যুগের জ্ঞান। তা না হলে গণেশের মাথা কীভাবে ট্রান্সপ্ল্যান্ট হল! মিশর, গ্রিস, মেসোপটেমিয়া সর্বত্র দেবদেবীর মূর্তিতে অনেক জীবজন্তুর মাথা বা ধরের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। প্রাচীন ধর্মের সাথে প্রকৃতির অঙ্গাঙ্গী সম্পর্ক- এসব তো জ্ঞান ও বোধের বিষয়। প্লাস্টিক সার্জারি বললে আপন ধর্মের গরিমা ঘোষণা করা যায়। তিনি নাকি কুমীর ধরে পুষেছিলেন। এভাবে মানুষের অজ্ঞতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে, সামান্য চা'ওয়ালার উত্থান কাহিনী শুনিয়ে প্রান্তিক মানুষকে আত্মগর্বী করে তোলার চেষ্টা। যে আত্মগর্ব পেটের আগুনকে ভুলিয়ে দিতে পারে। একটা আত্মতৃপ্তি লাভ। 

স্বামী বিবেকানন্দ সংঘ পরিবারে সমাদৃত। স্বামীজী হিন্দু ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব সোচ্চারে ঘোষণা করেন। কিন্তু স্বামী বিবেকানন্দের চোখে হিন্দু ধর্ম হল বহুস্বর, বহুত্ববাদ, বহুমাত্রিকতা। এগুলিকে হিন্দু ধর্ম স্বীকার করে- সবাইকে আপন করে নেওয়ার ক্ষমতা স্বামীজীর হিন্দু ধর্মের বৈশিষ্ট্য। কপিল মুনি, চার্বাক, ত্যাগবাদী, ভোগবাদী, ঈশ্বরবাদী, নিরীশ্বরবাদী, একেশ্বরবাদী, বহুত্ববাদী, মূর্তি, বিমূর্ত সব ধারণাকে ধারণ করে আছে ভারতের সনাতনী ধর্ম। এটা এই উপমহাদেশের আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য। এই ধর্মের নাম বৈদিক, অবৈদিক বৌদ্ধ জৈন অজিবিক, বৈষ্ণব, শাক্ত সকল মত। একটা সাংস্কৃতিক সংশ্লেষণ, সিন্থেসিস, ভারতীয় ধর্মের আত্মা। 

সংঘ পরিবার স্বামীজীর এই বহুমাত্রিক হিন্দু ধর্মকে জনসমক্ষে তুলে ধরে না। বরং সনাতন হিন্দু ধর্মের কূপমণ্ডুকতা, গোঁড়ামি, অন্ধ বিশ্বাস, কুসংস্কারকে স্বামীজীর সিলমোহর লাগিয়ে প্রচার করে। আশ্চর্যের বিষয় হল, স্বামীজী হিন্দু উচ্চবর্ণের মাতব্বরিকে 'গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল' বলে বিদ্রুপ করেছিলেন। ব্রাহ্মণ্য হিন্দু ধর্মের জাতবর্ণ ভেদকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন ও শূদ্র জাগরণের সম্ভাবনাকে আবাহন করেন। এমনকি নব্য যৌবনকে ধ্যান না করে ফুটবল খেলার পরামর্শ দেন। এও বলেন, খালি পেটে ধর্ম হয় না। বিপরীতে, অভুক্ত নিরন্ন কর্মহীন চাষি মজুরের সামনে সংঘ পরিবার রাম মন্দিরের স্বপ্ন প্রচার করে। নিষিদ্ধ গো মাংস, হিজাব আর হালাল আজ প্রধান আলোচ্য বিষয়। 

অপরদিকে দেখুন, ফয়েরবাখের বস্তুবাদ ও হেগেলের দ্বন্দ্বতত্ত্বের সার্থক সংশ্লেষণ মার্কসবাদের দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ। যেখানে বস্তু জগৎ নিরন্তর পরিবর্তনশীল, একই সাথে চেতনার জগৎ'ও পরিবর্তনশীল। চেতনা আসমান থেকে আসে না, বস্তুর মাধ্যমে আসে। আবার সেই চেতনা বস্তুর পরিবর্তন ঘটায়। প্রকৃতি জগতে মানুষ দেখেছে পাথরকে গড়িয়ে পড়তে আবার বহু পাথরকে গড়িয়ে না পড়তে। বস্তুর সমতলের সংখ্যা যত কম হবে, ছয়-পাঁচ-চার, বস্তুর গড়িয়ে যাবার প্রবণতা ততই কম হবে। বারো-চোদ্দো তল বিশিষ্ট বস্তু প্রায় গোলাকার আকৃতি নেয়। তুলনায় অনেক সহজেই গড়ায়। আবার বক্রতল বিশিষ্ট বস্তু সবচেয়ে সহজে গড়ায়। একদিকে সরাসরি বস্তু জগৎ ও প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ, ফলে চেতনার জগতে পরিবর্তন। আবার পরিবর্তিত চেতনায় প্রকৃতি জগতের পরিবর্তন। এভাবেই জ্ঞানের জগৎ ও প্রকৃতি জগতের মধ্যে অবিরাম নিরন্তর দ্বন্দ্ব ক্রিয়া চলতেই থাকে- বস্তু জগৎ থেকে চেতনার জগৎ, আবার আমারই চেতনায় জগৎকে নতুনভাবে নির্মাণ, আবার পরিবর্তিত জগৎ চেতনার পরিবর্তন ঘটায়। জগৎ ও চেতনা দুইই অস্থায়ী। পরিবর্তন একমাত্র স্থায়ী। আর মূর্খ মার্কসবাদী বলে কিনা মার্কসবাদ একমাত্র সত্য! সত্যই যেখানে পরিবর্তনশীল। রাজার চেয়েও রাজকীয় একেই বলে। 

আমরা গোঁয়াড়ের মতো একবগ্গা আচরণ করলে সমস্যা জটিলতর হবেই। এক পক্ষের অর্ধ সত্য মোকাবিলা করতে একই পন্থা দিশা দেখাতে পারবে না, সফল হবে না। সংঘ পরিবার রামায়ণ মহাভারত পুরাণ বেদ স্মৃতি হিন্দুত্ব ইসলাম-বিরোধিতা পাকিস্তান-বিরোধিতা কপট-দেশপ্রেম এই সরণিতে স্বচ্ছন্দ বিচরণে সক্ষম। হিন্দি বলয়ে সাধারণ বোধ্য, সর্বজনগ্রাহ্য তুলসীদাসের রামায়ণকে তুলে ধরে সংঘ পরিবার। মহাকাব্যের ভিন্ন ভিন্ন পাঠ থাকে। আমরা একটি ভিন্ন পাঠকে উপস্থাপন করে বলতেই পারি, রামায়ণ সীতার প্রতি সুবিচার করেনি, শম্বুকের প্রতি অন্যায় অপরাধ করেছে। কিন্তু এই পিচে খেলার ক্ষেত্রে সংঘ সদস্যরা এক্সপার্ট। ভিন্ন পাঠের পাণ্ডিত্য এলিটের মান্যতা পেলেও সর্বজনগ্রাহ্য হবে না। 

আমরা যখন যুক্তি সাজাই 'মহাকাব্যের যুগে বহু বিবাহ স্বীকৃত ছিল' তখন নিজের অজান্তেই সংঘের খেলার ছকেই ঢুকে পড়ি। আধুনিক যুগের সত্যকে প্রাচীন যুগের সত্যকে অবলম্বন করে দাঁড় করাই। 'স্বয়ম্বরসভাগুলি প্রমাণ করে পতি নির্বাচনে নারীদের স্বাধীনতা ছিল'- এটা বলার মধ্য দিয়ে আমি ধর্মের ভুলভুলাইয়াতে আটকে গিয়ে পথ হারাই। ধর্মীয় আত্মপরিচয়ের বিকল্প আত্মপরিচয় গড়তেই পারি না। আমি তো বলতে পারতাম- সত্যযুগ ত্রেতাযুগ বিগত। যা চলে গেছে তাকে আর ফিরে পাওয়া যায় না। ঠাকুরদার আমলের বাড়িটাও তো নাতি-নাতনীদের আমলে আমূল পরিবর্তন হয়ে যায়। তাদের আমলের আসবাবপত্র পাল্টে যায়, ফিরে আসে না। বিজলি বাতি, রেলওয়ে, উড়োজাহাজ আর মোবাইল, মিসাইলের যুগে রামরাজ্য ফেরানো সম্ভব নয়। ফি বছর লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা বাজেট আর মহাকাশ গবেষণার কী দরকার, সবই যখন বেদে আছে। মন্দির ফিরিয়ে আনার আগে মন্ত্রী-সান্ত্রীদের আধুনিক বিধর্মী জীবনযাপন ত্যাগ করতে হবে। পর্ণকুটিরের আশ্রমের জীবনে ফিরে চলো। তার বেলা ছয় হাজার কোটি টাকার বিলাসবহুল উড়োজাহাজ! আশ্রম তপোবন যদি না ফিরে আসে তবে বৃথাই রাম মন্দির ফেরানো। 

এ কথাও বলতে পারিনি, শ্রমিক কৃষক ইত্যাদি শ্রেণি পরিচয়গুলিও আমার পরিচয়। হতেই পারে তুমি হিন্দু আমি মুসলিম, কিন্তু তোমার আমার সাধারণ পরিচয় আমরা শ্রমিক, আমরা কৃষক। কারণ, মার্কস আগেই বলেছেন, শ্রেণি সংগ্রাম যখন তীব্র রূপ ধারণ করে তখন শ্রেণি পরিচয় প্রধান সত্য হিসেবে হাজির হয়। সেই কাজেও আমি ব্যর্থ। ভাবা যায়, ২০১৪'র লোকসভা নির্বাচনে ইউপিএ জোট হারের আশঙ্কায় তড়িঘড়ি কাসভ ও আফজল গুরুর ফাঁসি কার্যকর করে। নরেন্দ্র মোদির ক্রমাগত 'মৌনমোহন সরকার', 'কাঠপুতলি সরকার' ইত্যাদি আক্রমণের সামনে কংগ্রেস চাল দেয় পাকিস্তান বিরোধিতার। এই চাল ও ছকে মোদি অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ। অতএব, ২০১৪'এ ইউপিএ জোট গোহারা হল অনিবার্য ভাবেই। 

স্টান্স নেব কীভাবে সেটা বোঝা খুব জরুরি। এমন ভাবে হবে, যেন যে কোনও শট নেওয়া যায়। নিজস্ব ঢঙে স্টেপ আউট করে সামনের পায়ে ভর দিয়ে 'বাপি বাড়ি যা' শট নেব, নাকি বুঝে শুনে ব্যাকফুটে পেছনের পায়ে ভর দিয়ে শরীরটা বলের লাইনে নিয়ে গিয়ে মোচড় দিয়ে 'হুক শট' অথবা বল ব্যাটে আসার পর ওখানেই স্থিতু। শট নির্বাচন বড্ড জরুরি শর্ত।


3 comments:

  1. Very precise and thoughtful write up. But I want to know in which writing swami vivekananda was critical against Monu Bad or so-called Bramhinical cult.
    Rather I have found his agony not to
    Understand monu properly.

    ReplyDelete
  2. বামেরা তো দেখি সবকিছুতেই প্রতিক্রিয়া দিতে অভ‍্যস্ত, শট নির্বাচনের সময় কোথায়?

    ReplyDelete
  3. সাধারণ বিষয় সাধারণ‌ভাবে লেখা। বেশ ভালো। তবে আজকাল বুঝতে পারি না, মার্কসবাদী থাকার দরকার কী?

    ReplyDelete