জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের অবনমন
রাজীব ভট্টাচার্য
বর্তমান সমাজের দিকে তাকালে সবসময়ই মনে হয় যে অর্থ, প্রতিপত্তি, সম্পদ একশ্রেণির মানুষকে জীবনের মূল্যবোধ থেকে সরিয়ে পরিণত করেছে আদ্যোপান্ত ভোগ বিলাসী ও ক্ষমতালোভী যন্ত্রমানবে। একদিকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, আবাস, প্রতিরক্ষা, ক্রীড়া ও প্রায় সর্বক্ষেত্রেই দুর্নীতি আর অন্যদিকে প্রকৃতি তার প্রলয় রূপে নিজের উপর হওয়া অত্যাচারের জবাব দিচ্ছে। আর তাই সবচাইতে দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে জলবায়ুর দ্রুত পরিবর্তন। এই সমস্ত ঘটনাপ্রবাহ ইঙ্গিত দেয় যে মানব সভ্যতা ভবিষ্যতে ঠিক কোনদিকে ধাবিত হতে চলেছে। প্রতিনিয়ত সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন টুকরো টুকরো ছবি প্রমাণ দেয় নৃশংসতার কুৎসিত রূপ। সাম্প্রতিককালে শিশু, নারী ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের উপর শারীরিক নির্যাতন ক্রমেই আইনশৃঙ্খলার অবনতির প্রমাণ দিচ্ছে। অসহিষ্ণুতা, সীমাহীন লোভ ও বর্বরতা ক্রমেই সমাজকে নিম্নগামী করে তুলেছে, জন্ম দিয়েছে অস্থিরতা ও মানসিক ক্লেশের।
উল্লেখ্য, ৩৮টি গণতান্ত্রিক দেশকে নিয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা OECD (Organisation for Economic Co-operation and Development) মানব জীবনের প্রকৃত উন্নয়ন পরিমাপের জন্য একটি উন্নত জীবন সূচক (OECD Better Life Index) সৃষ্টি করেছে । ১১টি বিভিন্ন বিষয়ের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে এই সূচক, যার মধ্যে রয়েছে বাসস্থান, আয়, কর্মসংস্থান, সমাজ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি, জীবনের সন্তুষ্টি, সুরক্ষা ও চাকরি এবং জীবনের ভারসাম্য। যদিও ভারতবর্ষ এই OECD দেশগুলির মধ্যে পড়ে না, তথাপি উপরিউক্ত বিষয়গুলির উপর ভিত্তি করে এই সূচক ভারতের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করলে তা কেমন জায়গায় দাঁড়াতে পারে তার একটি প্রয়াস নেওয়া যাক।
সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে দেখা গেল জাতীয় আয়কে অনেক ক্ষেত্রেই জীবনযাত্রার উন্নয়নের প্রকৃত পরিমাপ হিসেবে গণ্য করার যথেষ্ট অসুবিধা রয়েছে। ১৯৭৩ সালে নর্দাস ও টবিন্স প্রথমবারের জন্য এ প্রসঙ্গে 'Measure of Economic Welfare' (MEW) অবতারণা করেন। ১৯৯১ সালে UNDP প্রথম মানব উন্নয়ন সূচক তৈরি করে জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের পরিমাপ মারফত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের এক তালিকা প্রস্তুত করে। ২০০৮ সালে ফ্রান্সে একটি কমিশন গঠিত হয় যার মূল উদ্দেশ্য ছিল অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও সামাজিক উন্নয়নের পরিমাপ করা, অর্থাৎ, জাতীয় আয়ের গণ্ডির বাইরে গিয়ে জীবনযাত্রার প্রকৃত মান উন্নয়নের এক মাপকাঠি গড়ে তোলা। ২০০৯ সালে জোসেফ স্টিগলিটজ, অমর্ত্য সেন ও জাঁ পল ফিতুসি এই কাজে ব্রতী হন এবং পরে ২০১১ সালে OECD Better Life Index সৃষ্টি হয়।
এই সূচকের প্রথম বিষয়টি হল বাসস্থানের অবস্থা ও তার উন্নয়ন। বাসস্থান ও তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশের উপরেই নির্ভর করে মানুষের বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা গ্রহণের সুযোগ। ভারত সরকার দরিদ্র শ্রেণির মানুষের উন্নতির জন্য দুটি আবাস যোজনা শুরু করে-- প্রথমটি, সবার জন্য ঘর এবং পরে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। অনেক ক্ষেত্রে কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যের অসহযোগিতা ও মতানৈক্য লক্ষ্যে পৌঁছনোর মূল অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই বাসস্থানের ক্ষেত্রে গ্রাম অথবা শহর কোনওটিতেই দরিদ্র মানুষের প্রকৃত উন্নতি ঘটেছে, এ কথা জোর দিয়ে বলা যায় না।
দ্বিতীয় বিষয়টি আয় ও সম্পদ, যা গৃহস্থালীর ভোগের খরচের মূল চালিকাশক্তি। কর বর্জিত আয় ও হস্তান্তর মানুষের ভোগ ব্যয় নির্ধারণ করে। স্টিগলিট্জ, পিকেটি ও সাম্প্রতিককালে মৈত্রীশ ঘটক প্রমুখদের লেখায় ভারতে আয়, সম্পদ ও ভোগ-- এই তিন ক্ষেত্রেই বৈষম্য গত কয়েক দশকে যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে।
তৃতীয় বিষয়টি কর্মসংস্থান ও বেকারত্ব, যা একটি পৃথিবীব্যাপী সমস্যা এবং ভারতবর্ষ এর ব্যতিক্রম নয়। সন্তোষ মেহরোত্রা, অমিত বাসোল প্রমুখদের লেখায় দেখি, ২০১২ সাল থেকেই ভারতবর্ষে বেকারত্বের মাত্রা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। সরকারি সংগঠিত ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ প্রায় নেই বললেই চলে। যে পরিমাণ স্বল্প কিছু কাজের সুযোগ তৈরি হয়েছে তা সবই বেসরকারি অসংগঠিত ক্ষেত্রে। কিন্তু এই অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকের সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ চাকরির স্থায়িত্ব ও সুরক্ষা। শুধু তাই নয়, কাজের গুণমান ও পরিবেশ দুইই নিম্নগামী। এর উপর চেপে বসেছে কর্মক্ষেত্রে চাহিদা ও জোগানের দক্ষতার অসামঞ্জস্য ও অসম প্রতিযোগিতা, যা মজুরির তারতম্য ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার উপর রাহুর দৃষ্টির মতো দেখা দিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কালো ছায়া, যা ভবিষ্যতে কর্মসংস্থানের সুযোগ আরও সঙ্কুচিত করবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিকতম সমীক্ষা অনুযায়ী, আগামী দু' দশকে ভারতবর্ষে ৬৯ শতাংশ চাকরি অটোমেশনের ঝুঁকির মুখে পড়বে। নিম্ন দক্ষতা সম্পন্ন পুনরাবৃত্তিমূলক নিত্যকর্ম যেগুলি মূলত অসংগঠিত শ্রমিক দ্বারা সম্পন্ন হয় সেগুলি বেশি মাত্রায় ঝুঁকির সম্মুখীন। এর অবশ্য একটি মূল কারণ অসংগঠিত শ্রমিকেরা সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়। ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন (ILO, ২০২৪)'এর তথ্য অনুযায়ী, ভারতবর্ষে বেকারত্ব ২.৩ শতাংশ (২০০০ সালে) থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৫.৮ শতাংশে (২০১৯ সালে), ২০২২ সালে যা কিছুটা হ্রাস পেয়ে নেমে আসে ৪.১ শতাংশে। CMIE'এর সাম্প্রতিকতম রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতবর্ষে বেকারত্বের হার এপ্রিল ২০২৫'এ ৭.৭ শতাংশ থেকে কমে জুলাই ২০২৫'এ দাঁড়িয়েছে ৬.৮ শতাংশে। তাই বিভিন্ন এজেন্সির সংখ্যাতত্ত্বের তারতম্যের বিচার করলে বেকারত্বের হার যে মোটেই আশাব্যঞ্জক নয়, তা বলাই বাহুল্য। এছাড়া উৎপাদনের ক্ষেত্রে মূলধন নিবিড় প্রযুক্তির কারণে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিনে দিনে আরও হ্রাস পাচ্ছে।
চতুর্থ বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ। বিশ্ব সামাজিক উন্নয়ন সূচক (Global Social Progress Index) ২০২৪'এ ১৬৯টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১১০তম যা বিশ্বের গড় সূচক ৬৫.২'এর নিচে। অর্থাৎ, ব্যক্তি, পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে ও তার মাধ্যমে মানসিক ও অর্থনৈতিক স্থায়িত্ব অর্জনের ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় ভারত বেশ পিছিয়ে।
পঞ্চম বিষয় জ্ঞান ও দক্ষতা। বিশ্ব জ্ঞান সূচক (Global Knowledge Index, GKI)'এর সাম্প্রতিকতম পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৪১টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ৯২তম যা বিশ্বের গড় ৪৭.৮'এর তুলনায় নিচে। বিশ্ব মানব সম্পদ সূচক (Global Human Capital lndex) ২০২৫'এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৩টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১৩০তম। তবে একটি আশার দিক হল, QS World Future Skill Index ২০২৫ অনুযায়ী ভবিষ্যৎ কর্মসংস্থান প্রস্তুতিতে ভারতের স্থান দ্বিতীয়।
ষষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল পরিবেশের গুণগত মান, যা নির্ভর করে বাতাস, জল ও মাটি দূষণের মাত্রা ও গুণগত অবস্থাৱ উপর। Environmental Performance Index ২০২৪'এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৮০টি দেশের মধ্যে ভারতবর্ষের স্থান ১৭৬ (মান ২৭.৬)। অর্থাৎ, দূষণমুক্ত পরিবেশ ও তার ভারসাম্য রক্ষায় ভারতবর্ষের স্থান অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। তবে এ ক্ষেত্রে Energy Transition Index, ETI বর্তমান প্রজন্মের কাছে ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর মূল কারণ, এই সূচক নির্দেশ দেয় একটি দেশ কত দ্রুত তার সনাতনী জ্বালানি পদ্ধতি বিসর্জন দিয়ে নবতম নবায়নযোগ্য শক্তিতে (Renewable Energy) রূপান্তর ঘটাতে পারে। এ ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তন কর্মক্ষমতা সূচকের (Climate Change Performance Index,CCPI) ভূমিকা অনস্বীকার্য। তবে ২০২৫'এর CCPI রিপোর্ট অনুযায়ী, ৬৪টি দেশের মধ্যে ভারত দশম স্থানে রয়েছে। এর প্রধান কারণ, মাথাপিছু গ্রিনহাউস গ্যাসের ব্যবহারে হ্ৰাস টানা ও নবতম শক্তির উদ্ভাবনে জোর দেওয়া।
সপ্তম বিষয়টি নাগরিক সম্পৃক্ততা ও অংশগ্রহণ। এ ক্ষেত্রেও ভারতের অবস্থা অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক নয়। ২০২৩ সালে প্রকাশিত নাগরিক সমাজ অংশগ্রহণ সূচকে (Civil Society Participation Index) ভারতের মান ০.৬০৬ যা বিশ্বের অন্যান্য ১৭১টি দেশের গড় ০.৬৯০'এর চাইতে নিচে। এটি তৈরি হয় নির্বাচনী গণতন্ত্র, উদার গণতন্ত্র, অংশগ্রহণকারী গণতন্ত্র, বাক্ স্বাধীনতা, রাজনৈতিক দুর্নীতি, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন প্রভৃতি বিষয়গুলির উপর ভিত্তি করে। তাই এই সূচকও ভারতের অগ্রগতির সুবার্তা বহন করছে না।
অষ্টম বিষয়টি নির্দেশ করে স্বাস্থ্য পরিষেবা ও পরিকাঠামোর দিকে। ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সুরক্ষা সূচকে ১৯৫টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ৬৬তম। এর মূল কারণ অবশ্যই দেশের জাতীয় আয়ের অতি সামান্য অংশই সামাজিক উন্নয়ন, অর্থাৎ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে ব্যয় হয় যা সরকারি পরিকাঠামোগত উন্নয়ন ও উন্নততর পরিষেবা দেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। আত্মগত কল্যাণ (subjective well-being) যা মূলত আনন্দ ও সন্তুষ্টির অনুভূতিকে বোঝায়, তার পরিমাপের একটি উল্লেখযোগ্য সূচক হল বিশ্ব সুখী সূচক (World Happiness Index, WHI)। ২০২৫ সালের WHI পরিসংখ্যান বলছে, ১৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতবর্ষের স্থান ১১৮, অর্থাৎ, এ ক্ষেত্রেও ভারতকে পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় সুখী দেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা যথেষ্টই কষ্টসাধ্য।
দশম বিষয়টি সুরক্ষা, যা মূলত নির্দেশ করে সমাজে অপরাধ প্রবণতা, সংঘর্ষ, হিংসা, সন্ত্রাসবাদ প্রভৃতি বিষয়গুলির দিকে। বিশ্ব শান্তি সূচক (Global Peace Index) ২০২৫ অনুযায়ী ভারতবর্ষের স্থান ১১৫তম, যা ২০২৩ ও ২০২৪'এর তুলনায় কিছুটা উন্নতি ঘটেছে। তবে এ ক্ষেত্রেও বিভিন্ন রকম অপরাধ প্রবণতার বৃদ্ধি এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের কারণে সুরক্ষার দিক থেকেও ভারতের স্থান অন্যান্য দেশের তুলনায় খুব সুবিধাজনক অবস্থায় নেই।
সর্বশেষ বিষয়টি কর্ম ও জীবনের ভারসাম্য। বিশ্ব কর্মজীবন ভারসাম্য সূচক ২০২৫'এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী ৬০টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ৪২তম।
তাই, অর্থনৈতিক বৃদ্ধির বিচারে ভারতবর্ষ পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম দেশ হলেও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের ক্ষেত্রে মানুষের সামাজিক, মানসিক ও আত্মিক মানোন্নয়নের কথা বিচার করলে তা যে খুব ভালো জায়গায় রয়েছে সেটা হলফ করে বলা চলে না। জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের যে দিকগুলি OECD তাদের Better Life Index'এ তুলে ধরতে চেয়েছে, যা আয়ের গণ্ডি পার করে কর্মসংস্থান, সমাজ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি, জীবনের সন্তুষ্টি, সুরক্ষা ও চাকরি জীবনের ভারসাম্যের কথা বলে, অর্থাৎ, জীবনযাত্রার মান সত্যিই কতটা উন্নততর হয়েছে তার সর্বাঙ্গীন বিচার করার চেষ্টা করে, সেইসব ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারণে আরও বেশি গুরুত্ব আরোপ করা ভীষণ জরুরি। এগুলির দিকে মনোযোগ না দিলে ভবিষ্যতে আমাদের আর্থিক উন্নতি হয়তো যথেষ্টই বাড়বে কিন্তু সমাজে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য, সামাজিক উন্নয়ন, শান্তি-শৃঙ্খলা, সুখ ও সমৃদ্ধি লাভ করা সম্ভব হবে না।
প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা এই গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধটিকে নির্দ্বিধায় একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধ বলা যায়। বিকশিত ভারতের শ্লোগানের নিরিখে এই প্রবন্ধ একটি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ
ReplyDeleteকোনো কষ্টকল্পনা নয়, বাস্তব চিত্র তুলে ধরার জন্য লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ
ReplyDeleteVery informative, interesting and lucidly explained. Rajib Sir has done an outstanding job. Expecting much more such innovative writing.
ReplyDeleteKaushiki Banerjee