Pages

Saturday, 25 October 2014

Can We Eliminate Cancer?

This issue traces the unknown alleys of Cancer
Exposes the Business of Cancer
and
Asks the most pertinent question: Whether Cancer itself or its 'treatment' the real menace!

Tuesday, 21 October 2014

Where Media Leads to?

Media and Khagragor

Rezaul Karim

I have started avoiding television news channels like ‪#‎abpanand‬ or ‪#‎24ghanta‬ because of poor quality journalism. They say same thing again and again and above all they pick and choose "news" which suits their purpose. The ‪#‎TMC‬ government is not a saintly one but demonising her is nothing but a cheap ploy for vengeance. There are now many ‪#‎Arnab‬ in the media empire. Before the recently concluded elections in Maharastra and Haryana, media was unequivocal that if ‪#‎BJP‬ did not get majority in Maharastra, that would be tantamount to defeat of ‪#‎ModiShah‬ duo. When result of Maharastra showed that without ‪#‎SS‬ they are unable to form govt, media swallowed its earlier contention and started saying about Modi magic. What is this magic that even can't bring a simple majority! Is it like the parliament magic where BJP got 14 crore votes out of a staggering 84 crores electorate?
 

Khagragor is a blot in the heritage of Bengal. Since almost all of the accused belong to a community, we like it or not, deny or accept it, it is a fact that the community has something to do and they must condemn the incidence en mass. I heard that a few thousand people had assembled at Curzon gate in Burdwan to condemn the incidence. I decided to watch if media shows the demonstration. I sat full one hour before the idiot box but there was no news, not even a cursory byline on this. The bylines were - Mukul Roy applauds the new Zilla Parishad formed from deserters of CPM; an accident injures 2 in Malda; a fire broke out in a house and everybody escaped unhurt, Rahul Sinha completes his 51st birthday, Kabir Suman supports Mamata Banerjee in blast case; Anjan is hopeful that Md Sporting will not close down; a large snake has been recovered from Behala, et al. There was total blackout of the protest at ‪#‎curzongate‬. 'Ei Samay' merely covered the news as a protest march by Siddiqulla but his support for Madrasa has been highlighted only. Amazed, I have a query to my media friends - what constitutes a news??

Thursday, 16 October 2014

Dr Manu Kothari: An Obituary





'Truth is Simple and Falsehood is Extremely Complex'

Abhijit Mukherjee
 
‘There must be a healthy disrespect between a student and teacher – A Student should Question, question and question to learn the truth.’ It is this principle which was preached and practiced by this great teacher of Medicine Manu Liladhar Kothari till the last day of his life. Our Sir (though I have nothing to do with the profession of medicine or the subject per se) left us for his heavenly abode at 5.30 AM of 16/10/2014 keeping us devastated and dumbfounded.
It was in 2002 I met Sir and his co-author Dr. Lopa Mehta in their study of KEM / GS Seth Medical College after reading his “Other Face of Cancer” and expressed that why can we not have a website that would make his work reach the masses and generate interest among the viewers to get into the depth of “Other Face of Cancer”. He immediately agreed. My next submission to him was ‘let us talk to the official media and get them know about your work’ because I argued ‘in today’s world if you are not there in the media you are nowhere’. I was taken aback by his reaction. He told me – ‘Look we are not even Pune returned, our work is an attempt to seek the truth and we have never felt about its propaganda so we do not have any expectations from this media’. I internalized his reaction and realized I have met a man who is a true scientist, gives a damn to propaganda and the quest for him is for the truth and truth only. His work on Cancer has challenged probably all the prevalent notions of Cancer ranging from Early Detection, to cause, prevention and treatment. While inaugurating the book “Cancer–er Purono Bhoy and Notun Chinta” at Jibonanda Sabha Ghar of Kolkata his voice reverberated “Cancer can never be detected early”. He had been scathing and unhesitant in his words when it came to truth, his Other Face of Cancer has gone in the history of medical literature as “revolution within the politics of heath”. Ivan Illich further commented “This is the first book that puts the layman into the position to useexpert advice rather than be used by the expert.”
There are few people in this world whose practice and preaching are at tandem. Manu Kothari is probably further exception to demonstrate it with his own death – a death which could not have been more dignified. His book on Death “Living Dying” drove home the point that death and disease are independent and that death is function of time and disease is a function of body. He often used to say “With each breath–in you inspire and with each breath–out you expire, if you have your quota of breath remaining you will inspire again”. Just the day preceding his death he had a hectic day consulting, avid discussion with his daughter-in-law, usual play time with his grand – daughter and having his dinner with the entire family, reminding to be woken up by 5.00 AM next day, he did wake up with complaint of uneasiness and breathlessness, by 5.30 AM it was all over.  What could be bigger testimony of “Living Dying”!!
Dr. Kothari had recently authored books on Blood Pressure, Immunology and AIDS. All these books like the earlier ones again have questioned the prevalent notions. His book on environment “GAIA’s Dying Declaration” will remain as one of prime reference point for all environmental activists.
Sir’s demise has left an irreparable void in our lives, but his works will remain immortal and illuminate the path of innumerable truth seekers. His values and principles like “Truth is Simple and Falsehood is extremely complex” will remain engraved in the minds of commoners like us. We pledge solemnly to carry on spreading his work and let people know the “Other Side” too.


Dr Manu Kothari passes away

Prof (Dr) Manu Kothari (19 November 1935 - 16 October 2014) passed away today in Mumbai. He was a Professor Emeritus of Anatomy at the Seth GS Medical College, Mumbai.
He was a pioneer of new thoughts on Cancer and challenged President Nixon's call in 1971 to eliminate Cancer from the World. In fact, he wrote a book 'The Nature of Cancer' in 1973 exposing the myths and cruelties of US war against cancer. This book was later abridged as 'The Other Face of Cancer' whose foreword was written by none other than Ivan Illich.
Prof Kothari contributed his last article to 'Ekak Matra' for its 'Cancer: Onyo Bhabna' issue which is soon to come out.

We pay our homage to this Great Soul.
Here below are some of his excellent lectures on cancer, health & illness:
http://www.youtube.com/watch?v=082XWqn-1k8


Friday, 10 October 2014

আমার প্রতিবেশী খাগড়াগড়



প্রতিবেশীরা ভাল থাকুন

অর্ধেন্দু আর্য বন্দ্যোপাধ্যায় 

বর্ধমানের বাবুরবাগে আমার বাড়ি। এ কথা বললেই আশাকরি যথেষ্ট বলা হল। এই এলাকার উত্তর-পশ্চিমে খাগড়াগড় ও অন্যান্য পুরো বিস্তৃত এলাকা যা আমার বাড়ি থেকে মিনিট ২এর রাস্তা ও মুসলিম অধ্যুষিত - উত্তরে নজরুলপল্লী মুসলিম এলাকা, পূর্বে বাতানপাড়া মুসলিম এলাকা, পশ্চিম ও দক্ষিণে বাবুরবাগ কালিতলার একটি বড় অংশ সম্পূর্ণ মুসলিম এলাকা। প্রত্যেকটি এলাকা আমার বাড়ি থেকে ১ থেকে ২ মিনিটের মধ্যে পড়ে। অর্থাৎ, আমি চতুর্দিকে মুসলিম অধ্যুষিত প্রতিবেশীদের ঠিক মাঝখানে থাকি – ভীষণ শান্তিতে ও মেলবন্ধনে, যা ছেলেবেলা থেকে দেখে আসছিআচমকা দুর্গাপুরে থাকতে খবর পেলাম বিস্ফোরণেরতারপর থেকে আজ অবধি যা হচ্ছে তা সকলেই জানেন

বর্তমান পশ্চিমবঙ্গে ভোটের রাজনীতির অত্যন্ত স্পষ্ট রূপ হল আলাদা আলাদা সম্প্রদায়ের ভোট ব্যাঙ্ক। সেখানে বিজেপি এখন বিধানসভা দখলের লড়াইতে নেমেছে যদিও তাদের সংগঠন তেমন জোরালো নয় এই মুহূর্তে। তবে কেন্দ্রে তাদের সরকার হওয়াতে জোর খানিকটা বেড়েছে। সুতরাং, সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক, যারা গুজরাতের দাঙ্গা সম্পর্কে সামান্য হলেও অবগত, তাঁদের ভোট অন্যদিকে যাওয়া দুষ্কর। ফলে, সমগ্র হিন্দু ভোট যা তৃণমূল, সিপিএম ও কংগ্রেসে বিভক্ত, তাকে যদি একত্রিত করা যায় তবে বিজেপির সুবিধা ১৫ আনাঅন্যদিকে তৃণমূল যে ভাবে সংখ্যালঘু তোষণ করেছে, ফলে বহু হিন্দুরা ভেতরে ভেতরে ক্ষোভে ফুটছেন, সে কথা বিজেপির অজানা নয়। আরও একটা বিষয় মিডিয়ার মাধ্যমে এসেছে যে সীমান্তে ভারতীয় জনগণ ও সেনার ওপর পাকিস্তানের আক্রমণ এবং ঈদের মিষ্টি ফেরত দেওয়া। ফলে, সেখানে ভারতীয়রা জবাব দিয়েছে এবং একজন বিখ্যাত বিজেপি নেতা (উনি মন্ত্রীও না!) বলেছেন, ‘উনকো সমঝনা চাহিয়ে কি ভারত মে জমানা বদল গয়া’এর মধ্যে হঠাৎ করে পূর্ব অভিজ্ঞতার মধ্যে প্রায় না থাকা এমন একপ্রকার ঘটনা হিসেবে বর্ধমানের বিস্ফোরণে ইউসুফ শাকিল প্রভৃতি ও সঙ্গে তৃণমূল’এর নাম যেভাবে খবরে আসছে তা পরিস্থিতিকে সন্দেহজনক করছে।
নোয়াম চমস্কি তাঁর ‘গণমাধ্যমের চরিত্র’ গ্রন্থে বলেছেন যে, কোনও দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে হলে আগে তার জন্য জনগণের স্বীকৃতির দরকার হয়। যেমন ভিয়েতনাম আক্রমণের জন্য বলা হয়েছিল অন্যের হাত থেকে দেশটাকে রক্ষা করার জন্যই এই ব্যবস্থা। একইভাবে জার্মানের ক্ষেত্রেও হলোকাস্টের সময় একই প্রচার করা হয়। সুতরাং যে যাই করুক, সেটা যে ঠিক করছে তার জন্য দরকার হয় গণস্বীকৃতির আর সেটা তৈরি করতে হয়। মতামত তৈরির হাজারটা কৌশল এখন সকলের জানা। এ কাজে মিডিয়া সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করেগুজরাতেও কি তাই হয়নি? পশ্চিমবঙ্গেও কি তা হবার তোড়জোড় শুরু হয়েছে?

এলাকার সাধারণ মানুষের অবস্থা খুব ভয়ানক। কেননা বর্ধমানবাসী এসব কখনও দেখেনি এবং যাদের নাম আসছে তারা প্রায় সাধারণ লোকের সাথে মিশত না। মুসলিম সমাজেও উচ্চ ও নিম্ন স্তর আছে। হজে যাওয়া মুসলিম সাধারণত আলাদা থাকে। এটা ভদ্রলোক ছোটলোকের মধ্যেকার মতো একটা ব্যাপার। ফলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছাকাছি এই অঞ্চলে ঘর ভাড়া দেওয়া একটা রোজগারের অন্যতম উপায়। সে পথে এই ঘটনা বেশ আশঙ্কাজনক। অন্যদিকে কিছু লোকজন মুসলিমদের দেখলে কিছু মন্তব্য এমনভাবে করছে যে তা যথেষ্ট দুশ্চিন্তার ব্যাপার।

যে ভাবে আমার প্রতিবেশী জনগণ, আমার শ্রদ্ধেয় অধ্যাপকগণ কথা বলছেন, যে ভাবে হিন্দুরা মুসলিম ভাইদের দেখলেই জঙ্গী বলে মনে ভুল ধারণা করে ফেলছেন, তা দুশ্চিন্তার কারণ। আর এই ব্যাপারকে আরএসএস কিংবা বিজেপি যে কাজে লাগাবে না তা বলি কীভাবে? আমি স্রেফ চাই আমার প্রতিবেশীরা যেন আমাদের একসঙ্গে দীর্ঘদিন কাটিয়ে আসা অতীতের দিনগুলো ভুলে না যান তা যে পরিস্থিতিই আসুক না কেন, যে অবস্থাই প্রচার করে তৈরি করা হোক না কেন। আমি চাই পশ্চিমবঙ্গে আর যাই হোক গুজরাতের সেই রাতগুলো যেন না নেমে আসে। পুলিশ প্রশাসন নিজেদের দায়িত্ব পালন করুন, দলের কথা পরে ভাববেন, অন্তত এখন নিজেদের পরিবারের কথা ভাবুন।

Wednesday, 8 October 2014

ই- দোকানের রঙ্গ তামাশা



রেক মাল ছ’ টাকা

পল্লবী বন্দ্যোপাধ্যায় 

আমার পাড়ায় এক ভদ্রলোক ছিলেন। আমরা তাকে আড়ালে ‘অফার কাকু’ বলে ডাকতাম। অফার কাকু সবসময় কড়া নজর রাখতেন কোন কোম্পানি কী অফার দিচ্ছে। যে ব্র্যান্ডের বিস্কুটের সঙ্গে বাটি ফ্রি উনি ঠিক খুঁজে পেতে সেটা কিনে আনবেন। সেটা কেমন খেতে, তা গৌণ। ঠিক এইভাবেই উনি গেরস্থালির আর সমস্ত জিনিস কিনতেন। খবরের কাগজ আর টিভির পাতা ছেঁচে ফেলে মুখস্থ করে ফেলতেন কোন গুঁড়ো দুধের সঙ্গে চামচ ফ্রি, কোন জুতোর কালির সঙ্গে ব্রাশ ফ্রি, কোন সাবানের সঙ্গে বালতি ফ্রি। একদিন অফার কাকু্র বাড়িতে হুলুস্থুল। কী ব্যাপার? খোঁজ নিয়ে জানা গে, কাকু হঠাৎ এক টিন সেরেল্যাক কিনে ফিরেছেন। অথচ কাকুর ছেলের তখন বছর দশেক বয়েস, আর কোনো বাচ্চাও বাড়িতে নেই। তাহলে? আরে! সেরেল্যাকের সঙ্গে যে একটা করে সুন্দর কাঁচের বাটি পাওয়া যাচ্ছে। আর সেরেল্যাকটা? ওটা কাউকে দিয়ে দিলেই হবে।
কাল থেকে অফার কাকুর কথা বারবার খুব মনে পড়ছে। খালি ভাবছি, আহা, ফ্লিপকার্ট যদি অফার কাকুকে চিনত, না জানি কোন মিনা বাজারের অফার দিয়ে বসত। কুড়ি হাজারের টিভি এক টাকায়, বাইশশো টাকার ঘড়ির সাথে পাঁচ হাজারের হেডফোন ফ্রি, তিনটে জুতো কিনলে আরও তিনটে ফ্রি। মানে রাজ্য জিতলে, রাজকন্যে, দাসি, বাঁদি, ল্যাপডগ, সব ফ্রি ফ্রি ফ্রি! আর যেই না অফার কাকুরা হামলে পড়বে ফ্লিপকার্টের দোরে, ওমনি সব ভ্যানিশ! সেল তো নয়, যেন মরীচিকার হাট।
কিন্তু তাতে কী? নাকের বদলে না হয় নরুই কিনলেন। টিভিটা পেলেন না এক টাকায়? বেশ তো, একটা পেন ড্রাইভ কিনে নিন বরং। আহা হোম থিয়েটারটা সোল্ড আউট? তাতে কী? একটা ইন্ডাকশন ওভেন হয়ে যাক। ঢুকে যখন পড়েছেন একেবারে খালি হাতে তো আর ফেরা যায় না, কী বলেন? এদিকে সময়ও কম, দু চারটে দোকানে, থুড়ি পোর্টালে যে ঘুরে দরদাম করবেন, সে ভরসাও হয় না, পাছে যা পাওয়া যাচ্ছে তাও শেষ হয়ে যায়! অগত্যা তড়িঘড়ি খরিদ্দারি শেষ করতে হয়। পরের দিন জানা যায় আপনি যে ইন্ডাকশন ওভেনটা তেত্রিশশো দিয়ে কিনেছেন, সেটা অন্য একটা পোর্টাল সেই কবে থেকেই একত্রিশশোয় বেচছে। আপনি থ।
কিন্তু থ হলে তো চলবে না বন্ধু। অনলাইন শপিং-এর বিশ্বজোড়া ফাঁদে আপনি আমি সকলেই অফার কাকু। আগে অফার কাকু নিজে হেঁটে ধরা দিতেন অফারের বাহুডোরে, এখন অফারের বাহু আপনার দোরে। যাই বলুন, মিষ্টি করে বোকা বানালেও রাগ একটু কম হয়। যদি বা হয়ও, পরদিন সকালে ইমেল খুলতেই সে রাগ জল। আহা দেখেছ, ঠকিয়েছে বলে অনুতাপও কম নয়। কি সুন্দর লম্বা গরু দানের চিঠি।
আর আপনার হাতে রইল? উঁহু, হয়নি। পেন্সিল নয়, পেন্সিল নয়। ক্রেডিট কার্ড।
বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছে
ক্যামনে দিবি ফাঁকি?
আধেক কেনা হয়েছে সবে
ক্রেডিট লিমিট বাকি।